বুধবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান। তিনি জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে

পরিকল্পনা, স্বাস্থ্য ও পরিবার, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপচালক, রোগতত্ত্ব, রোগ

যে মামলায় গতকাল মঙ্গলবার (১৯ মে) ঢাকার একটি আদালত তাকে জামিন দিয়েছিলেন। ওই জামিন আদেশের বিরুদ্ধে দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান। তিনি জানান, উচ্চ আদালতে ৫১টি আবেদনের শুনানি

মঙ্গলবার (১৯ মে) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের ভার্চ্যুয়াল কোর্টে এ বিষয়ে তার জামিনের ওপর শুনানি হয়।   আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে

মঙ্গলবার (১৯ মে) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে তাদের জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হয়। দুই আসামি হলেন-

মঙ্গলবার (১৯ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম‌্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। সোমবার (১৮ মে) ভোরে তেজগাঁও

মঙ্গলবার (১৯ মে) বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের ভার্চ্যুয়াল কোর্ট এ আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং

মঙ্গলবার (১৯ মে) বিচারপতি জে বি এম হাসানের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে তার জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হয়। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে

গত ১০ মে নিম্ন আদালতের ভার্চ্যুয়াল কোর্টে শুধু জামিন শুনানি করতে নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। এ বিষয়ে ওইদিন একটি বিজ্ঞপ্তি

সোমবার (১৮ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিদার হোসাইন এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।  ভোরে রাজধানীর পান্থপথ এলাকা থেকে

সোমবার (১৮ মে) আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ওয়াজেদ আলী খোকন জানান, জেলা ও দায়রা জজ আনিসুর রহমানের আদালতে ১৫টি মামলার

একইসঙ্গে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে দায়িত্বরত ডাক্তার, নার্স ও অন্যদের চিকিৎসার জন্য প্রযোজনীয় পিপিই, গ্লোভস, সার্জিক্যাল

সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান। তিনি বলেন, চার হাজার ৬শ ৬৪টি জামিন আবেদন নিষ্পত্তি করে এসব

রোববার (১৭ মে) আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ওয়াজেদ আলী খোকন জানান, জেলা ও দায়রা জজ আনিসুর রহমানের আদালতে ২৪টি মামলা

রোববার (১৭ মে) দুপুরে রাজশাহীর জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে তারা জামিন পান। এখন তাদের মুক্তির প্রক্রিয়া চলছে। আদালত সূত্র জানা যায়,

রোববার (১৭ মে) বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে ই-মেইলযোগে এ আবেদনটি করেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ

রোববার (১৭ মে) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে তার জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হয়। আদালতে আবেদনের

দেশব্যাপী করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধকল্পে এবং শারীরিক উপস্থিতি ছাড়া সাধারণ ছুটিকালীন ও হাইকোর্ট বিভাগের অবকাশকালীন এবং পরবর্তী

তবে ১০ মে’র বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্ট ও অধস্তন আদালতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে বিচার