কৃষি
নওগাঁয় চলতি মৌসুমে ৭০ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা
সোনারঙা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক
শনিবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোগে আয়োজিত ষষ্ঠ
রংপুর,কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার ৩৮ উপজেলায় ফলদ বৃক্ষ রোপণে বিপ্লব ঘটাবে
প্রায় এক যুগ আগের হিসেবটা এমনই ছিল। কৃষি বিভাগ থেকে এমনই পরিসংখ্যান পাওয়া যায়। কিন্তু কালের আবর্তে নিজেদের প্রয়োজনে সেই হিসেবটা
উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শকে স্বাগত জানিয়ে কৃষকেরা সোমবার (০৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত উপজেলার ১৩টি
আবু বক্কর সিদ্দিক চা বিক্রি করে প্রথম কর্মজীবন শুরু করেন। কঠোর পরিশ্রম করে বাড়ির পাশে ৬৪ শতাংশ জমি কিনে সেখানে লিচু বাগান তৈরী
কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও সহায়তায় আগৈলঝাড়া উপজেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। আগৈলঝাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিন জানান, চলতি আমন
বানিয়াচং উপজেলাজুড়েই চোখে পড়ে কচু। বানিয়াচং উপজেলাটি ‘কচু’র এলাকা হিসেবেও পরিচিত হবিগঞ্জসহ আশপাশের জেলাবাসীর কাছে। কচু
বৃষ্টির অভাবে কৃষকদের রোপণ করা আমন ধানের জমিও ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। ফলে কৃষকদের ক্ষেত নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। অবশ্য
স্বল্প খরচ এবং বন্যা ও খরার ঝুঁকি কম থাকায় আউশ ধানের প্রতি কৃষকদের আগ্রহ দিনদিন বাড়ছে। স্থানীয়ভাবে এ ধান ‘বর্ষালী’ নামেই
চড়া দাম পাওয়ার প্রতিবছর কোরবানিকে সামনে রেখে লক্ষ্মীপুরে কিছু মৌসুমি খড় ব্যবসায়ীর তৎপরতা বাড়ে। তারা চড়া দামে বিক্রি করেন খড়। এবার
তিনি বাংলানিউজকে জানান, এমনিতে কৃষাণ পাওয়া যাওছে না, তার উপর পানি নাই। পাটা ধরি এখন মুই কি করো? পাটাগুল্যা শুকি গেল বাহে। অপর কৃষক
হাটগুলোতে ছাউনির ব্যবস্থা না থাকায় ভাদ্রের প্রচণ্ড রোদ ও ভ্যাপসা গরমে হাঁস-ফাঁস করছে ব্যবসায়ী ও কোরবানির পশু। এ অবস্থায় বৃষ্টির
বৃহস্পতিবার (১৬ আগস্ট) সকালে কুষ্টিয়া জেলার হালশা গ্রাম থেকে গরুটি এসেছে রাজধানীর গাবতলীর হাটে। গরুটির মালিক ‘কালা মানিক’র দাম
এরই মধ্যে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ছোট বড় অন্তত অর্ধশত হাট বসানো হয়েছে। এরমধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকায় মতো মামলায় ঝুলে থাকা কাজিরবাজার
ওই বছরের শুরুতে ৬৩টি বাচ্চা টার্কি নিয়ে একরাম শুরু করেন খামার। প্রথম দফায় মাত্র ১০টি বাচ্চা ছাড়া সবগুলো মারা গিয়েছিল, কিন্তু একরাম
একদিকে বালু নিয়ে কৃষকরা বিপাকে, অন্যদিকে ভাদ্র মাসের এ সময়ে জমিতে ধান রোপণ করতে না পাড়ায় অগ্রহায়ণে খালি হাতে ঘরে ফিরতে হবে। এই
সাদার ওপর কুচকুচে কালো ছোপ ছোপওয়ালা লাল্টু ও বল্টুকে নিয়ে কথা হচ্ছে পুরো জেলায়। উৎসুক লোকজন লাল্টু-বল্টুকে এক নজর দেখার জন্য ভিড়
গবেষকরা নিয়ন্ত্রিত এ সেচের নাম দিয়েছেন পর্যায়ক্রমে ভিজানো ও শুকনো পদ্ধতি। এ পদ্ধতি বৈশ্বিক উষ্ণতা হ্রাসে ভূমিকা রাখবে বলে আশা
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে নিজ খামারে শেষ সময়ে গরু পরিচর্যায় ব্যস্ত সাতক্ষীরা পৌরসভার কুখরালী গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল হাকিম
খামারগুলো ঘুরে দেখা যায় গরুর মাথার ওপর ঘুরছে বৈদ্যুতিক পাখা আর পায়ের নিচে কার্পেট বিছানো। খাবারের তালিকায় রয়েছে বিভিন্ন ধরনের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন