ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

জাতীয়

খুবিতে শুরু হচ্ছে ‘টেকসই উন্নয়নে বায়োটেকনোলজি’ শীর্ষক সম্মেলন

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫৪৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ৬, ২০২৩
খুবিতে শুরু হচ্ছে ‘টেকসই উন্নয়নে বায়োটেকনোলজি’ শীর্ষক সম্মেলন

খুলনা: খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং (বিজিই) ডিসিপ্লিনের আয়োজনে হতে যাচ্ছে ‘টেকসই উন্নয়নে বায়োটেকনোলজি’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন।

শনিবার (০৭ অক্টোবর) সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে।

বিজিই ডিসিপ্লিন প্রধান ও আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজক কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. শেখ জুলফিকার হোসেন বলেন, বিজিই ডিসিপ্লিনের উদ্যোগে প্রথমবারের মতো ‘টেকসই উন্নয়নে বায়োটেকনোলজি’ শীর্ষক সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে। আগামী শনিবার সকাল ০৯টায় প্রধান অতিথি হিসেবে এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন উদ্বোধন করবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। সেখানে বিশেষ অতিথি থাকবেন জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. আবুল কালাম আজাদ এবং বায়ো-জিন কসমেসিউটিক্যালসের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মোহাম্মদ জাহিদুল হক। প্লেনারি স্পিকার থাকবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুরের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. তোফাজ্জেল ইসলাম। উদ্‌বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বিজিই ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. শেখ জুলফিকার হোসেন এবং স্বাগত বক্তব্য রাখবেন আয়োজক কমিটির সচিব প্রফেসর ড. মো. মুরছালিন বিল্লাহ।

প্রফেসর ড. শেখ জুলফিকার হোসেন আরও বলেন, সম্মেলনটি ছয়টি সায়েন্টিফিক সেশনে সম্পন্ন হবে। প্রতিটি সেশনে দেশি-বিদেশি আমন্ত্রিত বক্তা পৃথক পৃথক রিসোর্স পার্সন হিসেবে তাদের গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করবেন। সম্মেলনটি অনলাইন এবং অফলাইন দুই মাধ্যমে পরিচালিত হবে। কানাডা, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্য, সুইডেন এবং ভারতের গবেষকরা সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবেন। এ সম্মেলনে প্রায় ১৭৫ জন শিক্ষক, গবেষক, বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন সেশনে সরাসরি গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করবেন। অংশগ্রহণকারী সবাইকে সার্টিফিকেট এবং মৌখিক ও পোস্টার-এর সেশন অনুযায়ী বেস্ট প্রেজেন্টারদেরকে সমাপনী অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, বিজিই ডিসিপ্লিনে জৈবপ্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সম্মেলনটি ছয়টি সেশনে বিভক্ত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, গবেষণার ফলাফল আদান-প্রদান, যৌথ গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি হবে। এছাড়া বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা তৈরির অনন্য সুযোগ সৃষ্টি হবে। অংশগ্রহণকারীরা বায়োটেকনালজি বিষয়ক সাম্প্রতিক অগ্রগতি সম্পর্কিত ধারণা পাবেন এবং টেকসই উন্নয়নে বায়োটেকনোলজির যথাযথ প্রয়োগের ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিত করতে সক্ষম হবেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৪১ ঘণ্টা, অক্টোবর ৬, ২০২৩
এমআরএম/এফআর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।