আইন ও আদালত
হাইকোর্টে পঞ্চদশ সংশোধনীর ভাগ্য নির্ধারণ মঙ্গলবার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী নদীসহ চারজন রিমান্ডে
ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এর আদালতে মামলাটির বিচারকাজ চলছে। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে
সোমবার (১৩ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এএইচ ইমাম হাসান মেইল যোগে এ নোটিশ পাঠান। খাদ্য সচিব, স্থানীয় সরকার সচিব,
সোমবার (১৩ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম এ আদেশ দেন। এদিন আদালতে তাদের হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড
সোমবার (১৩ এপ্রিল) সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সমিতির কোষাধ্যক্ষ অ্যাডভোকেট আব্দুল আল
সোমবার (১৩ এপ্রিল) আইনজীবী জে আর খাঁন (রবিন) টাঙ্গাইল সদর থানায় মামলা হওয়ার বিষয়টি বাংলানিউজকে জানান। এ বিষয়ে টাঙ্গাইল সদর থানার
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে দেওয়া এক চিঠিতে আইনজীবীদের জন্য এ টাকা দিতে অনুরোধ জনিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম
এর আগে গত ৫ এপ্রিল সভাটি হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে তা স্থগিত করে ১৩ এপ্রিল (সোমবার) নির্ধারণ করা হয়েছিলো।
এদিকে বাকিদেরও মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকর করতে পারবেন বলে আশাবাদী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর ঢাকার তৎকালীন দায়রা
শনিবার (১১ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম বাংলানিউজকে
আরও পৌঁছেছেন ঢাকার সিভিল সার্জন এবং জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও। এরমধ্যে শনিবার (১১ এপ্রিল) রাত সোয়া ১০টার দিকে সিভিল সার্জন
শনিবার (১১ এপ্রিল) রাতে কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন্স) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তফা কামাল পাশা বাংলানিউজকে বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনি
শনিবার (১১ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান এ নোটিশ পাঠান। নোটিশ প্রসঙ্গে
শনিবার (১১ এপ্রিল) আপিল বিভাগের বিচারপতিদের সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান বিচারপতির আলোচনার পর এমন সিদ্ধান্ত এসেছে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম
প্রধান বিচারপতি আদেশে শনিবার (১১ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
সুপ্রিম কোর্টের অবকাশকালীন ছুটির আগে শেষ কর্মদিবস ১২ মার্চেও এটি বিচারপতি সৌমেন্দ্র সরকার ও বিচারপতি শাহেদ নূর
বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে একটি সূত্র বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। কয়টার সময় চিঠিটি তারা
তিনি যদি রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা রাজি হন তাহলে তার চিঠিটি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে তবে। তবে এখন পর্যন্ত
বুধবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ মো. হেলাল চৌধুরী বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে এ
আদালত ছুটিতে থাকায় এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে না পারায় জেলা ও দায়রা জজ বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের নজরে আনার পর এ আদেশ দেওয়া হয়। এ বিষয়ে
বুধবার (০৮ এপ্রিল) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে খন্দকার মাহবুব হোসেন এ অনুরোধ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসে পুরো দেশ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন