ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি, বেড়েছে শীতের তীব্রতা

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩, ২০২০
দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি, বেড়েছে শীতের তীব্রতা

ঢাকা: পৌষের মাঝামাঝি সময়ে বৃষ্টিতে ভিজেছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) দিনগত রাত থেকেই শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি। যা অব্যাহত রয়েছে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকাল পর্যন্তও। বৃষ্টির কারণে জনজীবনে দুর্ভোগসহ বেড়ছে শীতের তীব্রতা।

জানুয়ারির শুরু থেকে বৃষ্টি হতে পারে, এমন পূর্বাভাস আগেই দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদফতর।

চলমান বৃষ্টিতে ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তবে আগামী ৫ জানুয়ারির পর থেকে সারাদেশে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, শনিবার (৪ জানুয়ারি) পর্যন্ত ঢাকাসহ সারাদেশে বৃষ্টি হতে পারে। রোববারের (৫ জানুয়ারি) পর থেকে দেশের অধিকাংশ স্থানেই শুরু হতে পারে শৈত্যপ্রবাহ।

বাংলানিউজের স্টাফ ও ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্টদের পাঠানো খবর:

বরিশাল: সকাল থেকে বরিশালে গুঁড়ি গুঁড়ি আবার কখনো হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে রাস্তাঘাটের খানাখন্দে পানি জমে গেছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। রাস্তা-ঘাটও বেশ ফাঁকা রয়েছে। লঞ্চ, বাসসহ গণপরিবহনগুলোতে যাত্রীদের উপস্থিতি কম।

ব‌রিশাল আবহাওয়া অ‌ফিসের সিনিয়র পর্য‌যেক্ষক আব্দুল হালিম বাংলানিউজকে বলেন, সকাল থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টি ৪ জানুয়ারিও এ অঞ্চলের বেশ কিছু জায়গায় হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। সূর্যর দেখা না মিললে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে। সকাল ৯টা পর্যন্ত বরিশালে ৮ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

খুলনা: পৌষের শীতের সঙ্গে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) ভোর থেকে বৃষ্টি হওয়ায় খুলনায় বেড়েছে ঠাণ্ডার তীব্রতা। বেলা বাড়লেও সূর্যের দেখা মিলছে না। থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। হাড় কাঁপুনি শীতে বৃষ্টি আগমন ঠাণ্ডার পরিমাণকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। শীতের বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ।

খুলনা জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়াবিদ আমিরুল আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। সারাদিন সারারাত বৃষ্টি থাকবে। ৪ জানুয়ারি থেকে তাপমাত্রা আরও কমে যাবে। বেড়ে যাবে শীতের তীব্রতা।

সিলেট: সিলেটেও শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয় বৃষ্টি। শীতের সকালে বৃষ্টির কারণে দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির শুরু হয়। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে শীতও অনুভূত হচ্ছে বেশি। যার কারণে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না। রাস্তাঘাটও অনেকটা ফাঁকা। কেবল জীবন-জীবিকার তাগিদে খেটে খাওয়া মানুষের বিচরণ দেখা গেছে সড়কে।

এদিকে দুপুর পর্যন্তও দেখা মিলেনি সূর্যের। ফলে ২ জানুয়ারি থেকে সিলেটে শুরু হওয়া বিপিএল দ্বিতীয় দিনের খেলায় বৃষ্টি বাগড়া বসাতে পারে, এমনটি ধারণা সংশ্লিষ্ট ও ক্রীড়ামোদিদের।

সকালে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের খেলোয়াড়রা সিলেট জেলা স্টেডিয়াম মাঠে ঘাম ঝরানোর কথা থাকলেও বৃষ্টির কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। বৃষ্টির কারণে সকালে খেলোয়াড়রা অনুশীলনে আসেনি বলে জানিয়েছেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সচিব বিকুল চক্রবর্তী। আর দুপুর দেড়টা থেকে বঙ্গবন্ধু বিপিএল খেলা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির কারণে অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে।

মাদারীপুর: দেশের অন্যান্য স্থানের মতো ভোর থেকে মাদারীপুরেও শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি। ফলে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না অনেকেই। এতে সব থেকে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। হাট-বাজার, সড়ক-মহাসড়কে মানুষের উপস্থিতি বেশ কম।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃষ্টির কারণে জেলার বিভিন্ন স্থানের বাজারগুলোতে রয়েছে ক্রেতা শূণ্যতা। সড়ক-মহাসড়কে ছোট গাড়িও নেই তেমন একটা।

অটোরিকশা চালক হেমায়েত মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, বৃষ্টির কারণে বেশ শীত রয়েছে। ঘরে বসে থাকলে পেট চলবে না, তাই গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি। অথচ রাস্তা-ঘাটে তেমন যাত্রীও নেই।
 
এদিকে জেলার কাঁঠালবাড়ী-শিমুলিয়া নৌরুটেও দেখা দিয়েছে যাত্রীদের ভোগান্তি। দূরপাল্লার পরিবহন থেকে নেমে লঞ্চ ও ফেরিঘাটে পৌঁছাতে ভিজতে হচ্ছে বৃষ্টিতে। ভোর থেকে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় যাত্রী না থাকায় বন্ধ রয়েছে স্পিডবোট চলাচল। যাত্রীরা লঞ্চ ও ফেরির দিকে ঝুঁকছেন। কুয়াশা না থাকায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিসি) কাঁঠালবাড়ী ঘাট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

অন্যদিকে শিবচরের কাঁঠালবাড়ী ঘাট সংলগ্ন পদ্মার পাড়ের জনজীবনে নেমে এসেছে আরও দুর্ভোগ। গ্রামীণ সড়ক কাদায় পরিণত হওয়ায় চলাচলের প্রায় অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বৃষ্টিতে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে হচ্ছে দিনমজুর, জেলে, মাঝিসহ নিম্ন আয়ের মানুষের।

তামিম ইসমাইল নামের এক কলেজছাত্র বাংলানিউজকে বলেন, সকাল থেকে বৃষ্টি হওয়ায় নদী পাড়ের মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। বিশেষ করে এ এলাকার দরিদ্র মানুষ তাদের কাজকর্মে যেতে পারছেন না বৃষ্টি ও শীতের কারণে। গ্রামীণ সড়ক কাদায় মাখামাখি হয়ে গেছে। হাট-বাজার জনশূন্য প্রায়।

চুয়াডাঙ্গা: চুয়াডাঙ্গার আকাশেও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) দিনগত রাত থেকে শুরু হয়েছে এ বৃষ্টি। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকালে বৃষ্টির মাত্রা কিছুটা কমলেও থেমে থেমে বৃষ্টির দেখা মিলেছে। বৃষ্টির কারণে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছেন না কেউ।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক সামাদুল হক বাংলানিউজকে বলেন, বৃহস্পতিবার দিনগত রাত থেকে এখন পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গায় ১৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। বাড়তে পারে শীতের তীব্রতা। কয়েকদিনের মধ্যে একটি টানা শৈত্যপ্রবাহেরও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

লালমনিরহাট: লালমনিরহাটেও শুক্রবার ভোর থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। এতে ধুয়ে-মুছে পরিছন্ন হয়েছে শীতে ময়লা আভরণের প্রকৃতি। ঝলমলে আলোয় নতুন রূপে সেজেছে গাছপালা, তরুলতা আর প্রকৃতি।  

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হিমালয়ের পাদদেশের জেলা লালমনিরহাটে শীতের দেখা মেলে অনেকটা আগেই। দুই মাসের অধিক সময় ধরে চলমান শীত, শৈত্যপ্রবাহ আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্থ হয়ে পড়ে এ জনপদের মানুষ। শীত আর ঘনকুয়াশার দাপটে প্রাণী জগতের মতই নিদারুণ কষ্টে পড়েছে উদ্ভিদ জগত। শীতের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষকের আমন বীজতলা, আলু, বেগুনসহ বিভিন্ন সবজি ক্ষেত। টানা কয়েকদিন দেখা মেলেনি সূর্যের। শীতের ঠাণ্ডায় বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাহিরে বের হচ্ছেনা মানুষ।  

লালমনিরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক বিদু ভুষণ রায় বাংলানিউজকে বলেন, শীতের কারণে সংকীণ হওয়া পত্রপল্লব বৃষ্টিতে প্রসারিত হবে। বৃষ্টির পানিতে শীতের জরাজীর্নতা ধুয়ে মুছে পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠেছে প্রকৃতি। শুক্রবারের এ বৃষ্টি কৃষিতে আশির্বাদ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

পিরোজপুর: পিরোজপুরে শুক্রবার ভোর থেকে শুরু হয়েছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন জীবিকার টানে ঘর থেকে বের হওয়া সাধারণ মানুষ।  

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার ভান্ডারিয়া, মঠবাড়িয়া, ইন্দুরকানি, নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠী), কাউখালী, নাজিরপুর ও সদর উপজেলার সব স্থানেই বৃষ্টি হচ্ছে। পৌষের মাঝামাঝি সময়ে এমন বৃষ্টি শীতের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

এমনিতেই ছুটির দিন, এর ওপর বৃষ্টি! যে কারণে শুক্রবার সকালে ঘর থেকে বের হওয়া মানুষের সংখ্যা ছিল খুবই কম। সকাল সোয়া ৯টার পর্যন্ত জেলা সদরের ব্যস্ত রাস্তায়ও অন্য দিনের থেকে কম ছিল সব ধরনের যানবাহনের সংখ্যা।  

জেলা সদরের পুরাতন সিও অফিস মোড়ে থাকা একাধিক রিকশা ও অটোচালকরা বাংলানিউজকে জানান, সকালে অটোরিকশা নিয়ে বেড় হলেও বৃষ্টির কারণে কোনো যাত্রীর দেখা নেই।

জেলার সদর বাজারের সবজি বিক্রেতা হিমাংশু রঞ্জন গাইন বাংলানিউজকে বলেন, সপ্তাহের অন্য শুক্রবার এমন সময় ক্রেতাদের ভিড়ে দম ফেলার সময়ও পাই না। কিন্তু বৃষ্টির কারণে আজ সকাল থেকে কোনো ক্রেতার দেখা নেই। এছাড়া বৃষ্টির কারণে শীতও কিছুটা বাড়ছে।

পঞ্চগড়: দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শুক্রবার দুপুর থেকে শুরু হয় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জেলার জনজীবন। কয়েকদিনের তুলনায় বৃষ্টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে উত্তর থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ার দাপটও।

এদিকে বৃষ্টির কারণে বেড়ে গেছে শীতের তীব্রতা। ঠাণ্ডা বাতাসে জবুথুবু হয়ে পড়েছে লোকজন। বৃষ্টির কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ।  

জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে বৃষ্টি হতে পারে, এমন পূর্বাভাস আগেই দিয়েছিল তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ৪ জানুয়ারিও জেলার বিভিন্ন জায়গায় আবারও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

এবার পৌষের শুরু থেকেই তীব্রভাবে জেঁকে বসেছিল শীত। তবে গত কয়েকদিন সূর্য ওঠায় শীত অনেকটাই কমেছিল। বৃহস্পতিবার দিনগত রাতের হঠাৎ বৃষ্টি এ পরিস্থিতি বদলে দিয়েছে। ফের বাড়তে শুরু করেছে শীত। যা সামনে আরও বাড়বে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

আবহওয়া অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসেই সারাদেশে দু’টি তীব্র শৈত্যপ্রবাহে ও একটি মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ আসবে। ৩ জানুয়ারির পর থেকে দেশের তাপমাত্রা কমতে থাকবে। ৬ জানুয়ারি থেকে ১০ জানুয়ারির মধ্যে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাবে। মাসের মাঝামাঝিতে জেঁকে বসতে পারে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। মাসের শেষদিকে আবারও তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওযার সম্ভাবনা রয়েছে। এসময় দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় কনকনে শীত অনুভূত হতে পারে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব বেশি থাকবে।

তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বলতে রাতের তাপমাত্রা ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকবে। ছয় থেকে আট ডিগ্রির মধ্যে হলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং আট থেকে ১০ ডিগ্রি হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ১২২৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০২০
এসআরএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।