ঢাকা, সোমবার, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০০ জিলকদ ১৪৪৬

জাতীয়

র‌্যাবের অভিযানে ডাকাত সর্দার গ্রেপ্তার

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ৯:০৭ এএম, মার্চ ২০, ২০২৪
র‌্যাবের অভিযানে ডাকাত সর্দার গ্রেপ্তার

বরিশাল: জেলার মেহেন্দিগঞ্জে চাঞ্চল্যকর ডাকাতির ঘটনায় করা মামলার প্রধান অভিযুক্ত ও ডাকাত সর্দার মো. হেলাল আকনকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দিনগত রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

এর আগে বরিশাল র‌্যাব-৮ এর সদর কোম্পানি ও র‌্যাব-১০ এর সিপিএসসি কোম্পানির যৌথ বিশেষ অভিযানিক দল ঢাকার দক্ষিণ কেরানিগঞ্জ থানাধীন এলাকায় অভিযান চালিয়ে হেলাল আকনকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তার হেলাল আকন বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ থানার দরিচর খাজুরিয়া এলাকার সেকান্দার আকনের ছেলে।

র‌্যাব জানায়, গত ১৪ মার্চ দিনগত মধ্যরাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ থানাধীন দরিচর খাজুরিয়া এলাকায় মো. সেলিম মাহমুদের বাড়িতে চাঞ্চল্যকর ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ওই সময় পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে ভয় দেখিয়ে হাত, পা ও চোখ বেধে বাড়ির আলমারি লকারের তালা ভেঙে প্রায় ১৩ লাখ ৭৭ হাজার ৭০০ টাকার পরিমাণ নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যাওয়া হয়।

এ ঘটনায় ১৬ মার্চ সেলিম মাহমুদ বাদী হয়ে মেহেন্দিগঞ্জ থানায় একটি ডাকাতির মামলা করেন। থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত করে গ্রেপ্তারদের ওই ডাকাতির ঘটনায় সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। পরে তিনি তাদের গ্রেপ্তারের জন্য র‌্যাব-৮ এ অধিনায়ক বরাবর একটি অধিযাচন পত্র পাঠান। এর পরিপ্রেক্ষিতে র‌্যাব-৮ এর সদর কোম্পানি ছায়াতদন্ত শুরু করে। পরে র‌্যাব-১০ সিপিএসসি  কোম্পানির সঙ্গে যৌথ অভিযান চালিয়ে হেলাল আকনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

গ্রেপ্তারের পর র‌্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হেলাল আকন মেহেন্দিগঞ্জের ডাকাতির ঘটনার বিষয়টি স্বীকার করেন এবং জানান যে, তিনি সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের অন্যতম সর্দার। তার নেতৃত্বে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জনবল সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে ডাকাতি করা হতো।

বাংলাদেশ সময়: ০৯০৫ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২৪
এমএস/এফআর

বাংলাদেশ সময়: ৯:০৭ এএম, মার্চ ২০, ২০২৪ /

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।