ঘরের মাটিতে কখনোই ত্রিদেশীয় সিরিজ কিংবা দু’টির বেশি টিম নিয়ে কোনো টুর্নামেন্ট জেতা হয়নি টাইগারদের। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয়

ডিন এলগার ১১ ও হাশিম আমলা ২ রানে অপরাজিত থেকে চতুর্থ দিনের ব্যাটিং শুরু করবেন। ৪ রান করে আউট হন ওপেনার আইদেন মার্করাম। অধিনায়ক

লঙ্কানদের বিপক্ষে ফাইনালের মহরায় বড় এক ধাক্কাই খেয়েছে স্বাগতিক শিবির। এটিই সমর্থকদের মনে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দু’দিন

‘টিকিট বিক্রি শেষ, এখানে টিকিট বিক্রি হবে না’, কর্তৃপক্ষ থেকে এ রকম নির্দেশনা সংবলিত ব্যানার টানানো হলেও ‘হয়তো শেষ মুহূর্তে’

কিন্তু একজন ততোটা বিস্মিত হননি।তিনি মাহবুবুল আলম-নাঈম হাসানের গর্বিত পিতা। জানতেন ছেলের সামর্থ।তাই সরাসরি বলে দিলেন, ‘জানতাম

শনিবার (২৭ জানুয়ারি) হাইভোল্টেজ এক ফাইনাল উপভোগ করবেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। সাবেক কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের শিষ্যদের বিপক্ষে শিরোপা

নিউজিল্যান্ডে যুবাদের অ-১৯ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের কাছে যেদিন বাংলাদেশ হারলো সেদিনই আনন্দ বার্তাটি পেলেন ১৭ বছর বয়সী

টিম পেইন ২৫ রানে অপরাজিত থাকেন। সহজ টার্গেট তাড়া করতে নেমে মাত্র ৪ রানের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হন ওপেনার ট্রাভিস হেড (৯৬)। মিচেল

কিন্তু আশার কথা হলো, টাইগার শিবিরের কোনো সদস্যকেই এমন আতঙ্ক গ্রাস করেনি। বরং তারা আগের মতোই নির্ভীক আছেন। এবং শিরোপা নির্ধারণী

জুনে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলা তিন ম্যাচের মাত্র ১টি জয়ে বিদায় নিতে হয়েছে টুর্নামেন্টের গ্রুপ পর্ব থেকেই। জুন-জুলাইয়ে ঘরের

এমন পারফরম্যান্সে প্রথমবারের মতো তিন জাতির এই শিরোপাটি স্বাগতিকরা জিততে সক্ষম এই ভাবনা নিশ্চয়ই অমূলক নয়। তারওপরে টুর্নামেন্টটি

হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে ভুগছেন ফর্মে থাকা মুনরো। ঘরোয়া ওয়ানডে টুর্নামেন্টের জন্য দলের বাইরে পাঠানো হয়েছে ফিলিপ্সকে। মাউন্ট

টুর্নামেন্টের ষষ্ঠ ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একপেশে ম্যাচ (বাংলাদেশকে ৮২ রানে অলআউট করে ১০ উইকেটের জয়) অনুষ্ঠিত হয়েছে তার

ভারতকে ২৮ বছর পর ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন ধোনি। তার অধীনেই ২০০৭ সালে প্রথম টি-টোয়েন্টি আসরের বিশ্বকাপ ঘরে তোলে টিম ইন্ডিয়া। আর

বাদ পড়েছেন সাব্বির রহমান। এছাড়াও সৌম্য সরকার, নাসির হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শুভাশিষ রায়, শফিউল ইসলামের সুযোগ মেলেনি। অন্যদিকে,

অথচ প্রথমে ব্যাট করা ভারতকে নির্ধারিত ৫০ ওভার খেলতে দেয়নি বাংলাদেশ। ৪৯.২ ওভারে ২৬৫ রানে সবকটি উইকেট হারায় রাহুল দ্রাবিড়ের শিষ্যরা।

ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) দেয়া চিঠির উত্তরে বিসিবি বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পথ উন্মুক্ত রাখার অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি দিয়েছে। তবে শেষ

টুর্নামেন্টর শুরুর আগে অনুশীলনে বাঁহাতের আঙ্গুলে চোট পাওয়ায় প্রথম দুই ম্যাচে তাকে দলে রাখা হয়নি। চোট কাটিয়ে ওঠার পর টেস্ট সিরিজের

আর এনগিদি তিনটি টি-টোয়েন্টি খেললেও কোনো ওডিআই খেলেননি। গত জানুয়ারিতে ইনজুরির কারণে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলতে পারেননি। তাকে

বরং বাংলাদেশকে ৮২ রানে গুটিয়ে দেয়া এবং কোনো উইকেট না হারিয়ে জয়ের বন্দরে নোঙর ফেলাকে তিনি স্বাভাবিক ভাবেই দেখছেন, ‘আমরা অবাক হইনি।