কৃষি
নওগাঁয় চলতি মৌসুমে ৭০ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা
সোনারঙা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক
আমের মণ কত? এই প্রশ্ন করতেই দারাজ কণ্ঠে দোকানি বললেন, ২ হাজার ৮০০ টাকা। এ কথা শুনেই সেলিম আহমেদের চোখ ছানাবড়া! কারণ তিনদিন আগেই আম
স্টেশন কতৃপক্ষ জানায়, গত ১৩ দিনে বেনাপোল রেলপথে ভারত থেকে ৩৫টি চালানে ২৭ লাখ ৫ হাজার ৯০৬ দশমিক ৭০ ডলার মূল্যে ২০ হাজার মেট্রিক টন
বিগত বছরগুলোতে পাট বিক্রি করে লাভ না হলেও গত বছর দাম পেয়ে ভালো লাভ হয়েছে চাষিদের। যে পাট ৬০০-৭০০ টাকা মণ হিসেবে বিক্রি করতো চাষিরা
বান্দরবানে পাহাড়ের পাদদেশে এখন গাছে গাছে আম। পাহাড়ে মাটি ও জলবায়ু আম উৎপাদনের জন্য উপযোগী। ফলন ভালো হওয়ায় লাভের আশায় বুক বেঁধে
বৃহস্পতিবার (১১ জুন) রাজধানীর মিরপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানার লেকে পোনা মাছ অবমুক্তকরণ শেষে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ
বুধবার (১০ জুন) মিন্টো রোডস্থ সরকারি বাসভবন থেকে চট্টগ্রাম বিভাগের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
আউশের ফলন ভালো হবে, এমন আশা নিয়েই মাঠে ঝুঁকে পড়েছেন তারা। কৃষকদের উৎসাহ বাড়াতে কৃষি বিভাগও তাদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। কৃষকদের
ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার, থ্রেসার, রিপার, কম্বাইন্ড হারভেস্টার কেনা হবে প্রকল্পের আওতায়। বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা বাদে দেশজুড়ে
জেলার কয়েকটি উপজেলা ঘুরে দেখা যায়, উৎপাদিত ফসল ভুট্টা বাজারজাতকরণে কৃষকের কর্মব্যস্ততা। এ বছর রোগবালাই তেমন ক্ষতি করতে পারেনি
জেলাটিতে বায়ু দূষণের প্রধান কারণ হচ্ছে ইটভাটার কালো ধোঁয়া, বিভিন্ন কলকারখানার বর্জ্য-ধোঁয়া, যানবাহনের ধোঁয়া এবং সড়কের
কানসাট আমবাজার চত্বরে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জেলার আম পাড়া, পরিবহন ও বাজারজাতকরণের উদ্বোধন করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য
এ মনোরম দৃশ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা আখাউড়া, কসবা, ও বিজয়নগরে। এরই মধ্যে রসালো এই ফল কিনতে বাগানগুলোতে
রাজশাহীর আমবাহী বিশেষ পার্সেল ট্রেন ‘ম্যাঙ্গো স্পেশাল ১, ২’ ট্রেন দু’টি সপ্তাহের প্রতিদিন চলাচল করবে। আর আমের পাশাপাশি সব
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে ভিটামিন সি যুক্ত লেবুর চাহিদা বাড়ায় দামও বেড়েছে অনেকগুন। নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে সম্ভাব্য খাদ্য সংকট মোকাবিলা করতে হলে খাদ্য উৎপাদন আরও অনেক বাড়াতে হবে। দেশে খাদ্য উৎপাদনে যে
কৃষকরা জানায়, সময়মত আম বাজারজাত করতে না পারলে লোকসানে পড়তে হবে। জানা যায়, পাহাড়ের মাটি উর্বর হওয়ায় ফলন হয় আমের ফলন ভালো হয়। স্থানীয়
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ খাগড়িছড়িতে বিনা মাশুলে প্রান্তিক কৃষকদের উৎপাদিত ৪০ হাজার লিচু পরিবহনের মাধ্যমে এই
সরেজমিনে ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার যাত্রাপুরের চরাঞ্চলে গিয়ে দেখা যায়, সম্পূর্ণরুপে নষ্ট হওয়ার আশংকা নিয়েই কৃষকরা পানিতে তলিয়ে থাকা
তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে আমিষ ও পুষ্টির জন্য বিশ্বব্যাপী মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমের ব্যাপক চাহিদা হবে। সেক্ষেত্রে মিশর বাংলাদেশের
কিন্তু বিধিবাম! একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে পর্যুদস্ত হয়ে পড়েছে উঠতি আমের ফলন। কোনোভাবেই যেন শনির দশা কাটছে না! মৌসুমের শুরু থেকে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন